আরশি নগর কেমন শহর ? বিষয় ফ্রয়েডের আবিষ্কার ও মহাত্মা লালন ফকির | সলিমুল্লাহ খান
এই লেখার বিষয় মহাত্মা লালন ফকির। তবে মালিকের অনুমতি পাই তো প্রথমে বন্দনা করি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । প্রখ্যাত রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ প্রফেসর সন্জীদা খাতুন একদিন মনের
এই লেখার বিষয় মহাত্মা লালন ফকির। তবে মালিকের অনুমতি পাই তো প্রথমে বন্দনা করি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । প্রখ্যাত রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ প্রফেসর সন্জীদা খাতুন একদিন মনের
চার বছর আগে একদিন বাংলাদেশ থেকে একখানি বই আসে। নাম ‘লালন স্মারকগ্রন্থ‘। সম্পাদক আবুল আহসান চৌধুরী। প্রকাশক কায়সুল হক, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ঢাকা । দু‘জনেই আমার
রবীন্দ্রনাথ-সংগৃহীত লালন শাহ ফকিরের কুড়িটি গান সর্বপ্রথম ‘প্রবাসী’র ‘হারামণি’ শীর্ষক বিভাগে প্রকাশিত হয় (প্রবাসী, ১৩২২, আশ্বিন-মাঘ সংখ্যা)। ইহার পূর্বে লালনের দুই-চারিটি গান কোনো কোনো সংগীত-সংগ্রহে
শ্রুতি ও স্মৃতির সংস্কৃতি কিম্বা কান ও কণ্ঠের জগতের সঙ্গে লিপি ও ছাপাখানার সংস্কৃতি বা জগতের পার্থক্য নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা আছে। এখানে আমাদের জন্য প্রাসঙ্গিক
গত শতকে য়ুরোপীয় সভ্যতা ও সাহিত্যের সংস্পর্শে বাঙ্গালা-সহিত্যের অভূতপূর্ব উন্নতি হইয়াছে, কথা ও আখ্যায়িকার বন্যায় বাঙ্গালাদেশ ছাইয়া গিয়াছে। কিন্তু তথাপি এই ঋদ্ধির গতির সহিত দেশের
আমার প্রাণের চোখ খুলল প্রিয়ের সঙ্গে দেখা হল ‘কে তুমি?‘ পুছ করল সে ‘কেন, তুমি’– জবাব দিলাম আমি – মনসুর আল হাল্লাজ (বলদিক ১৯৮৯: ৪৭)
“আধুনিক বাংলার আদর্শে যাঁহারা প্রাচীন পুঁথি সংশোধন করেন তাহারা পরম অনিষ্ট করেন” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ওপরের কথাগুলো বলেছি তা মনে রেখে ফকির লালন শাহের
শৈশব হইতেই দেখিতে পাই, এক সম্প্রদায়ের ফকিরগণ সারঙ্গ কিম্বা গোপীযন্ত্র বাজাইয়া হিন্দু বৈরাগীদের ন্যায় গান গাহিয়া ভিক্ষা করিতে আসে । কৌতূহলবশে আমার পিতামহের নিকট একদিন
‘হিতকরী’ [পাক্ষিক, কুষ্টিয়া] ১৫ কার্তিক ১২৯৭/ ৩১ অক্টোবর ১৮৯০ (শ্রী হরিনাথ মজুমদার বা কাঙ্গাল হরিনাথ কর্তৃক সম্পাদিত) লালন ফকীরের নাম এ অঞ্চলে কাহারও শুনিতে বাকী
You cannot copy content of this page