কোন রূপে কর দয়া এই ভুবনে
কোন রূপে কর দয়া এই ভুবনে অনন্তর অপার মহিমা তোমার কে জানে ।। তুমি রাধা তুমি কেষ্ট মন্ত্রদাতা পরম ইষ্ট মন্ত্র দাও কানে মন্ত্র
কোন রূপে কর দয়া এই ভুবনে অনন্তর অপার মহিমা তোমার কে জানে ।। তুমি রাধা তুমি কেষ্ট মন্ত্রদাতা পরম ইষ্ট মন্ত্র দাও কানে মন্ত্র
কোন রসে প্রেম সেধে হরি গৌরবরণ হলো সে না জেনে সেই রসের মর্ম প্রেম-যাজন কার হয় কিসে ।। প্রভুর সে মত সেই মত সার
কোন রসে কোন রতির খেলা জানতে হয় এই বেলা ।। সাড়ে তিন রতি বটে লেখা যায় শাস্ত্র পাটে সাধকের মূল তিন রস ঘটে তিনশ
কী ভাব নিমাই তোর অন্তরে মা বলিয়ে চোখের দেখা তাইতে কি তোর ধর্ম যায় রে ।। কল্পতরু হও রে যদি তবু বাপ মা গুনের
কী বলিস গো তোরা আজ আমারে চাঁদ গৌরাঙ্গ ভুজঙ্গ ফণী দংশিল যার হৃদ্মাঝারে ।। গৌররূপের কালে যারে দংশায় সে বিষ কি উঝাতে পায় বিষ
কী দোষ দিব কারে রে আপন মনের দোষে প’লাম ফেরে ।। সুবুদ্ধি সুস্বভাব গেল কাকের স্বভাব মনের হল ত্যাজিয়ে অমৃত ফল মাকাল ফলে মন
কোন রাগে কোন মানুষ আছে মহারসের ধনী চন্দ্রে সুধা পদ্মে মধু যোগায় রাত্রদিনই ।। সাধক সিদ্ধি প্রবর্ত গুন তিন রাগ ধরে আছে তিনজন এই
কোণ দেশে যাবি মনা, চল দেখি যাই কোথা পির হও তুমি রে তীর্থে যাবি কি ফল পাবি সেখানে কি পাপী নাই রে ।। সঙ্গে
কোনদিন সূর্যের অমাবস্যে দেখি চাঁদের অমাবস্যে মাসে মাসে ।। বারো মাসে ফোটে চব্বিশ ফুল জানতে হয় কোন ফুলে তার মূল আন্দজি সাধন, কর না
কোথা গেলি ও ভাই কানাই সকল বন খুঁজিয়ে তোরে নাগাল পাইনে ভাই ।। বনে আজ হারিয়ে তোরে গৃহে যাব কেমন করে কী বলব মা
You cannot copy content of this page