কী রূপ সাধনের বলে অধর ধরা যায়
কী রূপ সাধনের বলে অধর ধরা যায় নিগূঢ় সন্ধান জেনে শুনে সাধন করতে হয় ।। পঞ্চতত্ব সাধন করে পেত যদি সে চান্দেরে তবে বৈরাগ্যরা
কী রূপ সাধনের বলে অধর ধরা যায় নিগূঢ় সন্ধান জেনে শুনে সাধন করতে হয় ।। পঞ্চতত্ব সাধন করে পেত যদি সে চান্দেরে তবে বৈরাগ্যরা
কোন সাধনে পাই গো তারে আমার মন অহর্নিশি চায় যাহারে ।। হোম যজ্ঞ স্তব দান ব্রত ইহাতে সাঁই নাহি রত সাধুশাস্ত্রে কয় সদা তো
কোন রূপে কর দয়া এই ভুবনে অনন্তর অপার মহিমা তোমার কে জানে ।। তুমি রাধা তুমি কেষ্ট মন্ত্রদাতা পরম ইষ্ট মন্ত্র দাও কানে মন্ত্র
কোন রসে প্রেম সেধে হরি গৌরবরণ হলো সে না জেনে সেই রসের মর্ম প্রেম-যাজন কার হয় কিসে ।। প্রভুর সে মত সেই মত সার
কোন রসে কোন রতির খেলা জানতে হয় এই বেলা ।। সাড়ে তিন রতি বটে লেখা যায় শাস্ত্র পাটে সাধকের মূল তিন রস ঘটে তিনশ
কী ভাব নিমাই তোর অন্তরে মা বলিয়ে চোখের দেখা তাইতে কি তোর ধর্ম যায় রে ।। কল্পতরু হও রে যদি তবু বাপ মা গুনের
কী বলিস গো তোরা আজ আমারে চাঁদ গৌরাঙ্গ ভুজঙ্গ ফণী দংশিল যার হৃদ্মাঝারে ।। গৌররূপের কালে যারে দংশায় সে বিষ কি উঝাতে পায় বিষ
কী দোষ দিব কারে রে আপন মনের দোষে প’লাম ফেরে ।। সুবুদ্ধি সুস্বভাব গেল কাকের স্বভাব মনের হল ত্যাজিয়ে অমৃত ফল মাকাল ফলে মন
কোন রাগে কোন মানুষ আছে মহারসের ধনী চন্দ্রে সুধা পদ্মে মধু যোগায় রাত্রদিনই ।। সাধক সিদ্ধি প্রবর্ত গুন তিন রাগ ধরে আছে তিনজন এই
কোণ দেশে যাবি মনা, চল দেখি যাই কোথা পির হও তুমি রে তীর্থে যাবি কি ফল পাবি সেখানে কি পাপী নাই রে ।। সঙ্গে
You cannot copy content of this page