আমি বলি তোরে মন গুরুর চরণ কর রে ভজন
আমি বলি তোরে মন গুরুর চরণ কর রে ভজন গুরুর চরণ পরমরতন করে রে সাধন ।। মায়াতে মত্ত হলে গুরুর চরণ না চিনিলে সত্য
আমি বলি তোরে মন গুরুর চরণ কর রে ভজন গুরুর চরণ পরমরতন করে রে সাধন ।। মায়াতে মত্ত হলে গুরুর চরণ না চিনিলে সত্য
আমি কোন সাধনে তারে পাই আমার জীবনের জীবন সাঁই ।। শাক্তশৈব বৈরাগ্যের ভাব তাতে যদি হয় চরণ লাভ তবে দয়াময় কেন সর্বদায় বিধি বেদীভক্তি
আমি কোথায় ছিলাম আবার কোথায় এলাম ভাবি তাই একবার এসে এই ফল আমার জানি আবার ফিরে কোথা যাই ।। বেদ-পুরাণে শুনি সদাই কীর্তিকর্মা আছে
আমি কী সাধনে পাই গো তারে যার নাম অধর এই সংসারে কত মুনি-ঋষি হদ্দ হলো ধ্যান করে ।। কেউ ফকির কেউ হচ্ছে যোগী কেউ
আমি কি তাই জানলে সাধন সিদ্ধ হয় আমি কথার অর্থ ভারি আমাতে আর আমি নাই ।। অনন্ত শহর বাজারে আমি আমি শব্দ করে আমার
আমার মন-বিবাগী ঘোড়া বাগ ফিরাতে পারি নে দিবারাতে মুর্শিদ আমার বুটের দানা খায় না ঘোড়ায় কোন মতে ।। বিসমিল্লায় দিলাম লাগাম একশ’ ত্রিশ তাহার
আমার দেখে শুনে জ্ঞান হলো না কী করিতে কী করিলাম দুগ্ধেতে মিশালাম চোনা ।। মদন রাজার ডঙ্কা ভারি ছিলাম তাহার আজ্ঞাকারী যার মাটিতে বসত
আমার চরকা ভাঙা টেকো আড়ানে আমি টিপে সোজা করব কত আর তো প্রাণে বাঁচিনে ।। একটি আঁটি আরকটি খসে বেতো চরকা লয়ে যাব কোন
আমার একি কবার কথা আপন বেগে আপনি মরি গৌর এসে হৃদয়ে বসে করে আমার মন চুরি ।। কিবা গৌররূপ লম্পটে ধৈর্য্য-ডুরি দেয় গো কেটে
আমার একি কবার কথা আপন বেগে আপনি মরি গৌর এসে হৃদয়ে বসে করে আমার মন চুরি ।। কিবা গৌররূপ লম্পটে ধৈর্য্য-ডুরি দেয় গো কেটে লজ্জা-ভয়
You cannot copy content of this page