কোনদিন সূর্যের অমাবস্যে
কোনদিন সূর্যের অমাবস্যে দেখি চাঁদের অমাবস্যে মাসে মাসে ।। বারো মাসে ফোটে চব্বিশ ফুল জানতে হয় কোন ফুলে তার মূল আন্দজি সাধন, কর না
কোনদিন সূর্যের অমাবস্যে দেখি চাঁদের অমাবস্যে মাসে মাসে ।। বারো মাসে ফোটে চব্বিশ ফুল জানতে হয় কোন ফুলে তার মূল আন্দজি সাধন, কর না
কোথা গেলি ও ভাই কানাই সকল বন খুঁজিয়ে তোরে নাগাল পাইনে ভাই ।। বনে আজ হারিয়ে তোরে গৃহে যাব কেমন করে কী বলব মা
কেবল বুলি ধরেছ মারফতি তোমার বুদ্ধি নাই কো অর্ধরতি ।। মুখে মারফত প্রকাশ কর শুধালে হা করে পর খবর কিছু বলতে পার কেবল হও ছিনায়
কেন সময় বুঝে বাঁধাল বাঁধলে না জল শুকাবে মীন পালাবে পস্তাবি রে ভাই মনা ।। ত্রিবেণীর তীর ধারে মীনরূপে সাঁই বিরাজ করে উপর উপর
কেন ম’লি রে মন ঝাঁপ দিয়ে তোর বাবার পুকুরে দেখি কামে চিত্ত পাগলপ্রায় তোরে ।। কেন রে মন এমন হলি যাতে জন্ম তাতেই ম’লি
কেন ভ্রান্ত হও রে আমার মন ত্রিবেণী নদীর কর অন্বেষণ ।। নদীতে বিনা মেঘে বান বরিষণ হয় বিনা বায়ে ধামাল উঠে মৌজা ভেসে যায়
কেন জিজ্ঞাসিলে খোদার কথা দেখায় আসমানে আছেন কোথায় স্বর্গপুরে কেউ নাহি তার সন্ধান জানে ।। পৃথিবী গোল আকার শুনি আহর্নিশি ঘোরে আপনি তাইতে হয়
কে বোঁঝে সাঁইয়ের লীলাখেলা ওসে আপনি গুরু আপনি চ্যালা ।। সপ্ততলার উপর সে নিরূপে রয় অচিন দেশে প্রকাশ্য রূপলীলারস চেনা যায় না বেদের ঘোলা
কে বোঝে মওলার আলেকবাজি করছে রে কোরানের মানে যা আসে যার মনের বুঝি ।। একই কোরান পড়াশুনা কেউ মৌলবি কেউ মাওলানা দাহেরা হয় কত
কী ছার রাজত্ব করি গোপাল হেন পুত্র আমার অক্রূর এসে করল চুরি ।। মিছে রাজার নামটি আছে লক্ষী সে তো গা তুলেছে যে হতে
You cannot copy content of this page