একি অনন্ত লীলা তার দেখ এবার
একি অনন্ত লীলা তার দেখ এবার আলেক পুরুষ খাকে বারি ক্ষণেক ক্ষণেক হয় নিরাকার ।। আছে সাঁই নৈরাকারে ছিল কুদরতের জোরে সংসার সৃজনের তরে
একি অনন্ত লীলা তার দেখ এবার আলেক পুরুষ খাকে বারি ক্ষণেক ক্ষণেক হয় নিরাকার ।। আছে সাঁই নৈরাকারে ছিল কুদরতের জোরে সংসার সৃজনের তরে
একাকারে হুহুংকার মেরে আপনি সাঁই রাব্বানা অন্ধকার ধন্দকার কুওকার নৈরেকার সব লিনা ।। কুন্ বলে এক শব্দ করে সেই শব্দে দূর ঝরে ছটি গুটি
এক ফুলে চার রঙ ধরেছে ও সে ভাবনগর ফুলে কি আজব শোভা করেছে ।। মূল ছাড়া সে ফুলের লতা ডাল ছাড়া তার আছে পাতা
এক অজান মানুষ ফিরছে দেশে তারে চিনতে হয় তারে মানতে হয় ।। শরিয়তের বেনা যাতে জানে না তা শরিয়তে জানা যাবে মারেফতে যদি মনের
এই মানুষে সেই মানুষ আছে কত মুনি-ঋষি যোগী-তপস্বী তারে খুঁজে বেড়াচ্ছে ।। জলে যেমন চাঁদ দেখা যায় ধরতে গেলে হাতে কে পায় আলেক মানুষ
এই মানুষে মানুষ আছে সর্বদা রসে খেলিছে সাঁতার সেই রসরাজ করিছে বিরাজ শম্ভুরসের মাঝ করে দীপ্তকার ।। রস না জেনে রসিক যারা তারা ধরতে
এই বেলা তোর মনের মানুষ চিনে সাধন কর মানুষ পলাইবে দেহ ছেড়ে পড়ে রবে শুধু ঘর ।। ঘরের মধ্যে তোর তিন তের আর কোন
এ গোকুলে শ্যামের প্রেমে কেবা না মজেছে সখি কারো কথা কেউ বলে না আমি কেবল হই কলঙ্কী ।। অনেকেই তো প্রেম করে এমন দশা
এ বড় আজব কুদরতি আঠারো মোকামের মাঝে জ্বলছে একটা রূপের বাতি ।। কিবা রে কুদরতি খেলা জলে মাঝে অগ্নিজ্বালা খবর জানতে হয় নিরালা নীরে
এ ধন যৌবন চিরদিনের নয় অতি বিনয় করে নিমাই মায়েরে কয় ।। কেউ রাজা কেউ বাদশাহগিরি ছেড়ে নেয় অধীন ফকিরি আমি নিমাই কি ছাড়
You cannot copy content of this page