কে আজ কৌপীন পরালো তোরে
কে আজ কৌপীন পরালো তোরে তার কি দয়া-মায়া কিছু নাই অন্তরে ।। একা পুত্র তুই রে নিমাই অভাগিনীর আর কেউ নাই কীদোষে আমার ছেড়ে
কে আজ কৌপীন পরালো তোরে তার কি দয়া-মায়া কিছু নাই অন্তরে ।। একা পুত্র তুই রে নিমাই অভাগিনীর আর কেউ নাই কীদোষে আমার ছেড়ে
কৃষ্ণপদ্মের কথা কর রে দিশে রাধাকান্তি পদ্মের উদয় হয় মাসে মাসে ।। না জেনে সেই যোগ নিরূপণ রসিক নাম সে ধরে কেমন অসময় চাষ
কৃষ্ণ বলে শোন গোপীগণ বসন চুরি করে কি কারণ আমার সত্য কর না পালন ।। এখন কেন কর ছলনা রাঁধে তোমার বসন দেব না
কুলের বউ ছিলাম বাহির হলাম ন্যাড়ি ন্যাড়ার সাথে কুলের আচার কুলের বিচার আর কি ভুলি সেই ভোলাতে ।। ভাবের ন্যাড়ি ভাবের ন্যাড়া কুল নাশালাম
কীর্তিকর্মার খেলা কে বুঝরতে পারে যে নিরঞ্জন সে-ই নূরনবী নামটি ধরে ।। চারেতে নাম আহাম্মদ হয় মিম হরফ তার নফি কেন কয় এই কথাটি
কী শোভা দ্বিদলময় মনমোহিনী রূপ ঝলক দেয় ।। কিবা সে রূপের বাখানি লক্ষ লক্ষ চন্দ্র জিনি ফণি মণি সৌদামিনী সে রূপের তুলনা নয় ।।
কি শোভা দ্বিদল পরে রস-মণিমাণিক্যে রূপ ঝলক মারে ।। অবিম্ব গম্ভুতে নিত্য স্ব গোলক বিরাজ করে তাহে পূর্ণ ব্রহ্মলোক হলে দ্বিদল নির্ণয়, শোব জানা
কী সাধনে পাই গো তারে ব্রহ্মা বিষ্ণু ধ্যানে পায় না যারে ।। শুন্য শিখর যার নির্জন গুহা স্বরূপে সেই তো চন্দ্রের আভা সে আভা
কী সাধনে পাই গো তারে আমার মন অহর্নিশি চাই যারে ।। পঞ্চ প্রকার মুক্তির বিধি অষ্টাদশ প্রকারে সিদ্ধি তারে কয় হেতু ভক্তি এহার বাসনাই
কোন সুখে সাঁই করেন খেলা এই ভবে আপনি বাজায় আপনি বাজে আপনি মজে সেই রবে ।। নাম শুনি লা-শারিকালা সবার শরিক সেই একেলা আপনি
You cannot copy content of this page