কাল কাটালি কালের বশে
কাল কাটালি কালের বশে এ তো যৌবনকাল কামে চিত্তকাল কোন কালে তোর হবে দিশে ।। যৌবনকালের কালে কামে দিলি মন দিনে দিনে হারা হলি
কাল কাটালি কালের বশে এ তো যৌবনকাল কামে চিত্তকাল কোন কালে তোর হবে দিশে ।। যৌবনকালের কালে কামে দিলি মন দিনে দিনে হারা হলি
কারণ নদীর জলে একটা যুগল মীন খেলছে নীরে ঢেউয়ের উপর ফুল ফুটেছে তার উপর চাঁদ ঝলক মারে ।। চাঁদ-চকোর খেলে যখন একটা যুগল মীন
কার ভাবে শ্যাম নদেয় এল ও তার ব্রজভাবের কি অসুসার ছিল ।। গোলকেরই ভাব ত্যজিয়ে সে-ভাব ব্রজপুরে প্রভু লয়েছিল যে-ভাব এবে নাহি তো সে-ভাব
কার ভাবে এ ভাব হারে জীবনকানাই করে বাঁশি নাই মাথায় চূড়া নাই ।। ক্ষীর-সর-ননী খেতে বাঁশিটি সদাই বাজাতে কী অসুখ পেয়ে তাতে কাঙাল হলি
কার ভাবে এ ভাব বল রে কানাই রাজ-রাজ্য ছেড়ে কেন বেহাল দেখতে পাই ।। ভেবে তোর এভাব বুঝিতে নারি আজ কিসের কাঙাল আমার অটলবিহারি
করিয়ে বিবির নিহার রসুল আমার কৈ ভুলেছেন রাব্বানা জাত ছিফাতে মিশে আছে দুস্তি করেছে কেউ কাহারে ভুলতে পারে না ।। খুদি তুই মর্মকথা পাবি
করি কেমনে সহজ শুদ্ধ প্রেম সাধন প্রেম সাধিতে ফাঁপড়ে ওঠে কামনদীর তুফান ।। প্রেম-রত্নধন পাবার আশে ত্রিবেণী ঘাট বাঁধলাম কষে কামনদীর এক ধাক্কা এসে
কারে শুধাব সে কথা কে বলবে আমায় পশু বধ করিলে কি খোদা খুশি হয় ।। ইব্রাহিম নবিকে শুনি আদেশ করেন আল্লাগণি প্রিয় বস্তু দাও
কারে শুধাব রে মর্মকথা কে বলবে আমায় আকার কি নিরাকার খোদে সেই দয়াময় ।। যেদিনে সাঁই নৈরাকারে ভেসেছিল ডিম্ব ভরে কীরূপে থেকে তার মাঝারে
কারে আগে শুধাই সে কথা কী সাধনে পাই গো তারে সে যে আমার জীবনদাতা ।। শুনতে পাই পাপী-ধার্মিক সবে ইল্লিন-সিজ্জিন যাবে উভয় সব কয়েদি
You cannot copy content of this page