কি করি ভেবে মরি মনমাঝি ঠাহর দেখিনে
কি করি ভেবে মরি মনমাঝি ঠাহর দেখিনে কত ব্রহ্মা আদি খাচ্ছে খাবি সেই ভবপারে যাই কেমনে ।। মাড়ুয়াবাদীর এমনি ধারা মাঝ দরিয়ায় ডুবায় ভারা
কি করি ভেবে মরি মনমাঝি ঠাহর দেখিনে কত ব্রহ্মা আদি খাচ্ছে খাবি সেই ভবপারে যাই কেমনে ।। মাড়ুয়াবাদীর এমনি ধারা মাঝ দরিয়ায় ডুবায় ভারা
কী এক আজব কল বটে কী ইশারায় কল টিপে দেয় অমনি ছবি ধাইয়ে উঠে ।। দেখ সে অগ্নিজল হতে সে কল পাতা ভিতরেতে ধড়
কী এক অচিন পাখি পুষলাম খাঁচায় হল না জনম ভরে তার পরিচয় ।। আঁখির কোণে পাখির বাসা দেখতে না রে কি তামাশা আমার এই
কী আজব কলের রসিক বানিয়েছে কোঠা শূন্য ভরে পুঁতা করে তাঁর উপরে ছাদ আঁটা ।। অনন্ত কুঠুরি থরে থর চারিদিকে আয়নামহল ঘর হাওয়ার বারাম
কী আইন আনিলেন নবি সকলের শেষে রেজাবন্দী সালাত যাকাত পূর্বেও তো জাহের আছে ।। ঈসা মুসা দাউদ নবী বেনামাজি নহে কভি শেরেক বেদাত সকলি
কাশী কি মক্কায় যাবি রে মনা চল দেখি যাই দোটানাতে ঘুরলে পথে সন্ধ্যাবেলায় উপায় নাই ।। মক্কা যেয়ে ধাক্কা খেয়ে যেতে চাও কাশী ধামে
কিবা রূপের ঝলক দিচ্ছে দ্বিদলে দেখলে নয়ন যায়রে ভুলে ফণি মণি সৌদামিনী যিনি ও ই রূপ উজ্বলে ।। অস্থি চর্ম মর্মজল তাতে মহারসের কল;
কালার কথা কেন বল আমায় যার নাম শুনিলে আগুন জ্বলে তাপিত অঙ্গ জ্বলে যায় ।। তুমি বিন্দে নামতি ধর জলে আগুন দিতে পার রাধাকে
কাল কাটালি কালের বশে এ তো যৌবনকাল কামে চিত্তকাল কোন কালে তোর হবে দিশে ।। যৌবনকালের কালে কামে দিলি মন দিনে দিনে হারা হলি
কারণ নদীর জলে একটা যুগল মীন খেলছে নীরে ঢেউয়ের উপর ফুল ফুটেছে তার উপর চাঁদ ঝলক মারে ।। চাঁদ-চকোর খেলে যখন একটা যুগল মীন
You cannot copy content of this page