গড়-মুসুল্লি বলছ কারে
গড়-মুসুল্লি বলছ কারে মুসুল্লি সব এ সংসারে ।। শুনবো সাঁইয়ের নিগুম কথা আশা-তসবির জন্ম কোথা কোথায় পেল গলার খিলকা মাথায় তাজ পরালো কে রে
গড়-মুসুল্লি বলছ কারে মুসুল্লি সব এ সংসারে ।। শুনবো সাঁইয়ের নিগুম কথা আশা-তসবির জন্ম কোথা কোথায় পেল গলার খিলকা মাথায় তাজ পরালো কে রে
গরল ছাড়া মানুষ আছে কে রে সেই মানুষ জগতের গোড়া আলা-কুল্লে জাহির আছে রে ।। লা-মোকামে আছে বারি জবরুতে হয় তার ফুকারি জাহের নয়
খেয়েছি বেজেতে কচু না বুঝে এখন তেঁতুল কোথা পাই না খুঁজে ।। কচুর এমন মান গোঁসাই তারে কেউ চিনল না ভাই খেয়ে হলাম পাগল
খোদে খোদার প্রেমিক যে জনা মুর্শিদের রূপ হৃদয় রেখে কর ভজনা ।। আগে চায় রুপটি চেনা তবে যাবে খোদাকে জানা মুর্শিদকে না চিনলে পরে
খেলছে মানুষ নীরে ক্ষীরে আপন আপন ঘর খোঁজ কেন হাতড়ে বেড়াও কালের ঘোরে ।। নীরসিন্ধু গভীর অতিশয় ডুবলে কত আজব কান্ড দেখা যায় নীরের
খাকি আদমের ভেদ পশু কি বোঝে আদমের ক্বলবে খোদা খোদ বিরাজে ।। আদম শরীর আমার ভাষায় বলেছে অধর সাঁই নিজে নইলে কি তায় আদমকে
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি ক্যামনে আসে যায় ধরতে পারলে মনবেড়ি দিতাম পাখির পায়ে ।। আট কুঠুরি নয় দরজা আঁটা মধ্যে মধ্যে ঝরকা কাটা তার
কে বোঝে কৃষ্ণের অপার লীলে শুনি ব্রজ ছাড়া তিলার্ধ নয়, কে মথুরায় রাজা হলে ।। কৃষ্ণ রাঁধা ছাড়া নয় ভারত পুরানে তাই কয় তবে
কে বুঝতে পারে সাঁইয়ের কুদরতি অগাধ জলের মাঝে জ্বলছে বাতি ।। বিনা কাষ্টে অনল জ্বলে জল রয়েছে বিনা স্থলে আখের হবে জলানলে প্রলয় অতি
কে বুঝতে পারে কুদরতি আপনি জাগে আপনি ঘরে আপনি চোর অশেষ প্রতি ।। গগনের চাঁদ গগনে রয় ঘটে পটে তার জ্যোতির্ময় অমনি জেন খোদ
You cannot copy content of this page