খেয়েছি বেজেতে কচু না বুঝে
খেয়েছি বেজেতে কচু না বুঝে এখন তেঁতুল কোথা পাই না খুঁজে ।। কচুর এমন মান গোঁসাই তারে কেউ চিনল না ভাই খেয়ে হলাম পাগল
খেয়েছি বেজেতে কচু না বুঝে এখন তেঁতুল কোথা পাই না খুঁজে ।। কচুর এমন মান গোঁসাই তারে কেউ চিনল না ভাই খেয়ে হলাম পাগল
খোদে খোদার প্রেমিক যে জনা মুর্শিদের রূপ হৃদয় রেখে কর ভজনা ।। আগে চায় রুপটি চেনা তবে যাবে খোদাকে জানা মুর্শিদকে না চিনলে পরে
খেলছে মানুষ নীরে ক্ষীরে আপন আপন ঘর খোঁজ কেন হাতড়ে বেড়াও কালের ঘোরে ।। নীরসিন্ধু গভীর অতিশয় ডুবলে কত আজব কান্ড দেখা যায় নীরের
খাকি আদমের ভেদ পশু কি বোঝে আদমের ক্বলবে খোদা খোদ বিরাজে ।। আদম শরীর আমার ভাষায় বলেছে অধর সাঁই নিজে নইলে কি তায় আদমকে
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি ক্যামনে আসে যায় ধরতে পারলে মনবেড়ি দিতাম পাখির পায়ে ।। আট কুঠুরি নয় দরজা আঁটা মধ্যে মধ্যে ঝরকা কাটা তার
খুঁজে ধন পাই কী মতে পরের হাতে ঘরের কল কাঠি ।। আবার শতেক তালা আঁটা ঘরে মাল কুঠি ।। শব্দের ঘরে নিঃশব্দের কুঁড়ে সদায়
খুলবে কেন সে ধন মালের গাহেক বিনে মুক্তামণি রেখেছে ধনী বোঝাই করে সে দোকানে ।। সাধু সওদাগর যারা মালের মূল্য জানে তারা মন দিয়ে
খালি ভাঁড় থাকবে রে পড়ে দিনে দিনে কর্পূর সব যাবে উড়ে ।। মন যদি গোল মরিচ হতো তবে কি আর কর্পূর যেত তিলকাদি না থাকিত
You cannot copy content of this page