আমার চরকা ভাঙা টেকো আড়ানে
আমার চরকা ভাঙা টেকো আড়ানে আমি টিপে সোজা করব কত আর তো প্রাণে বাঁচিনে ।। একটি আঁটি আরকটি খসে বেতো চরকা লয়ে যাব কোন
আমার চরকা ভাঙা টেকো আড়ানে আমি টিপে সোজা করব কত আর তো প্রাণে বাঁচিনে ।। একটি আঁটি আরকটি খসে বেতো চরকা লয়ে যাব কোন
আমার একি কবার কথা আপন বেগে আপনি মরি গৌর এসে হৃদয়ে বসে করে আমার মন চুরি ।। কিবা গৌররূপ লম্পটে ধৈর্য্য-ডুরি দেয় গো কেটে
আমার একি কবার কথা আপন বেগে আপনি মরি গৌর এসে হৃদয়ে বসে করে আমার মন চুরি ।। কিবা গৌররূপ লম্পটে ধৈর্য্য-ডুরি দেয় গো কেটে লজ্জা-ভয়
আবহায়াতের নদী কোনখানে আগে জিন্দাপিরের খান্দানে যাও দেখিয়ে দিবে সন্ধানে ।। মওলার মহিমা রে এমনি সেও নদীতে বয় অমৃত পানি ও তার একরতি পরশে
আত্মতত্ত্ব সাধন করে জ্ঞানীজন বসে রয় সেই রাগে রে মন সে সাধন সেরে বয় ।। ভবের আসন করে শ্রীপটে শুভযোগ লাগে রে জাহাজ রূপচাঁদের
আপ্ততত্ত্ব না জানিলে ভজন হবে না পড়বি গোলে ।। আগে জান গা কালুল্লা আনাল হল আল্লা যারে মানুষ বলে পড়ে ভূত এবার হোস্ নে
আপনার আপনি চেনা যদি যায় তবে তারে চিনতে পারে সেই পরিচয় ।। উপর-আলা সদর-বারি আত্মারূপে অবতারি মনের ঘোরে চিনতে নারি কিসে কী হয় ।।
আপনার আপনি মন না জান ঠিকানা পরের অন্তরে কোটি সমুদ্দুর কীসে যাবে জানা ।। পর বলতে পরমেশ্বর আত্মারূপে করে বিহার দ্বিদলে বারামখানা শতদল সহস্রদলে
আপন মনের বাঘে যাহারে খায় কোনখানে পালালি বাঁচা যায় ।। বন্ধ ছন্দ করিরে এঁটে করে যায় সকলি কেটে অমনি সে গজরিয়ে উঠে সুখপাখিরে হানা
আপন ঘরের খবর নে না অনা’সে দেখতে পাবি কোন্খানে সাঁইর বারামখানা ।। কমল-কোঠা কারে বলি কোন মোকাম তার কোথা গলি কোন সময় পড়ে ফুলি
You cannot copy content of this page