আঠারো মোকামে একটি রূপের বাতি জ্বলছে সদাই
আঠারো মোকামে একটি রূপের বাতি জ্বলছে সদাই নাহি তেল তার নাহি তুলা আজগুবি হয়েছে উদয় ।। মোকামের মধ্যে মোকাম স্বর্ণশিখর বলি যার নাম বাতির
আঠারো মোকামে একটি রূপের বাতি জ্বলছে সদাই নাহি তেল তার নাহি তুলা আজগুবি হয়েছে উদয় ।। মোকামের মধ্যে মোকাম স্বর্ণশিখর বলি যার নাম বাতির
আজো করছে সাঁই ব্রহ্মান্ড ‘পর অপার লীলে নৈরাকারে ভেসেছিল যে রূপ হালে ।। নৈরাকারে গম্ভু ভারি আমি কি তা বুঝতে পারি কিঞ্চিৎ প্রমাণ তারি
আজব রঙ ফকিরি সাদা সোহাগিনী সাঁই ও তার চুড়ি-শাড়ি ফকিরি ভেদ কে বুঝিবে তাই ।। সর্বকেশী মুখে দাড়ি পরনে তার চুড়ি-শাড়ি কোথা হতে এলো
আজব এক রসিক-নাগর ভাসছে রসে হস্তপদ নাইকো রে তার বেগে ধায় সে ।। সেই রসের সরোবর তিলে তিলে হয় সাঁতার উজান-ভেটেন কলকাঠি তার ঘুরায়
আজব আয়নামহল মণি-গভীরে সেথায় সতত বিরাজে সাঁইজি মেরে ।। পূর্বদিকে রত্নবেদী তাহার উপর খেলছে জ্যোতি তারে যে দেখেছে ভাগ্যগতি সে জন সচেতন সব খবরে
আজগুবি বৈরাগ্য লীলা দেখতে পাই হাত বানানো চুল-দাড়ি-জট কোন ভাবের ভাবুক রে ভাই ।। যাত্রাদলেতে দেখি বেশ করিয়ে হয় রে যোগী তমনি কত জাল বৈরাগী
আজ ব্রজপুরে কোন পথে যাই ও তাই বল রে স্বরূপ বল রে তাই আমার সাথের সাথী আর কেহই নাই ।। কোথা রাধে কোথা কৃষ্ণধন
আজ কি দেখতে এলি গো তোরা বল না তাই ওরে আর সে কানাই নাই নন্দের গৃহে আরতো সে-ভাবও নাই ।। কানাই হেন ধন হারিয়ে
আজ আমায় কৌপিন দে গো ভারতী গোঁসাই কাঙাল হব মেঙে খাব রাজরাজ্যের আর কার্য নাই ।। এমনি যদি নাহি পারি ভিক্ষার ছলে বলবো হরি
আজ আমার অন্তরে কী হলো ও গো সই আজ আমার ঘুমের ঘোরে চাঁদ-গৌর হেরে ওগো আমি যেন আজ আমি নই ।। আজ আমার গৌরপদে
You cannot copy content of this page